Bangladeshi garments factory and its speciality
হ্যালো বন্ধুরা শুভ সন্ধ্যা এবং স্বাগতম আমার এই একাউন্টে।অসংখ্য ধন্যবাদ প্রথমে শুরু করছি সবাইকে অগ্রিম ভালোবাসা এবং ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে। আসলে এখন আমার মাথায় কোন কিছুই কাজ করছে না।কেননা খুব সকালে ঘুম থেকে উঠেই চলে আসি আমার নিজের কর্ম ক্ষেত্রে এবং সারাদিন কাজ করি এবং প্রায় রাত বারোটা পর্যন্ত আমাকে সেখানে কাজ করতে হয়।অতীব কষ্ট এবং পরিশ্রমের জীবনে আমি নিজেকে বড় সৌভাগ্য এবং ভাগ্যবতী মনে করতে পারি না কেননা জীবনে পড়িসনি হলো। জীবনে উন্নতির মূল চাবিকাঠি।পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ এখনও জন্ম হয়নি যে সে কোন পরিশ্রম ছাড়াই নিজের জীবনকে উন্নতি এবং সমৃদ্ধ করতে পেরেছে।
পরিশ্রমই উন্নতির মূল চাবিকাঠি।পরিশ্রম ছাড়া কোন কাজে সফলতা এবং নিজের জীবনকে সুখী এবং সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা সম্ভব নয়। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।আপনি যদি নিজের জীবনকে সুন্দর এবং সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে চান তাহলে আপনাকে হতে হবে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রমী এবং কঠোর উদ্যমী। জীবনের মূল উন্নতি এবং শালিকাকে হলো পরিশ্রম
শুধু আপনাকেই মেশিন সম্পর্কে এবং শিলায় সম্পর্কে জানলে হবে না তবে আপনাকে মেশিনের সবকিছু জানতে হবে কেননা সব কিছু না জানতে পারলে আপনি মেশিনের সবকিছু বুঝতে পারবেন না এবং যদি ভালোভাবে সবকিছু বুঝতে না পারেন তাহলে আপনি কখনোই গুণগত মানের পোশাক তৈরি করতে পারবেন না।সুতরাং সবকিছু কিংবা কোন কিছু করার আগে আপনাকে সবকিছু জানতে হবে এবং সঠিকভাবে কার্য সম্পন্ন করলেই আপনি সঠিক মর্যাদা লাভ করতে পারবেন।
সিটিজি একটি ডাউন মেশিন দেখতে পাচ্ছেন এই মেশিনের সাহায্যে যদি আপনার ডাউন কিংবা তুলা শক্তভাবে একত্রিত হয়ে থাকে তাহলে সে তুলা কিংবদন্তি আপনাকে অবশ্যই মেশিনের মিক্সার করে সেটাকে এলোমেলো করে নিতে হবে যাতে গুটিগুটি হয়ে না থাকে।কেননা এ তুলা যদি গুটিগুটি কিংবা শক্ত হয়ে থাকে এবং একত্রিত হয়ে থাকে তাহলে সেই এই তুলা কখনোই প্রজেক্টে সংস্পর্শ হবে না এবং আপনি গুণগতমানে জ্যাকেট তৈরি করতে ব্যর্থ হয়ে যাবেন।সুতরাং এই মেশিনের সাহায্যে আপনি আপনার জ্যাকেটের তুলা মিক্সিং করে নিতে পারেন এবং সঠিকভাবে মিক্সার করার সাহায্যে আপনার জ্যাকেটের গুণগত মান ভালো হবে এবং আপনি সুন্দর একটি জ্যাকেট তৈরি করতে সক্ষম হবেন
মেশিনের কাজ গুলোকে সঠিক এবং নিখুঁত ভাবে করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এর সাথে ডাউন এর কাজ সম্পৃক্ত করতে হবে নাপ্রথমে আপনাকে পূর্ণাঙ্গ একটি জ্যাকেট তৈরি করতে হলে প্রথমে কিছু ফেব্রিক সাথে পুরো চারপাশের মুখ লাগিয়ে দিতে হবে এবং তার ভিতরে তোলা দিতে হবে।তুলার সাহায্যে আপনি সুন্দরভাবে আপনার দেখে লোকে এই করতে পারেন এবং সেটাকে সমানভাবে স্থাপন করতে হবে।সমানভাবে স্থাপন করা হলে তবেই আপনি সেটাকে পুনরায় এই মেশিনের সাহায্যে সেগুলো সঠিকভাবে প্রদর্শন করুন এবং সেটা পুনরায় সুইং সেকশনের গিয়ে সেটা জ্যাকেট তৈরি করতে পারেন এবং খুব সুন্দর মানে শিল্প তৈরি হবে আপনার সাহায্যে।যেটা সাহায্যে আপনি অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারেন এবং আপনার শিল্পকে গড়ে তুলতে পারেন একটি সঠিক এবং সমৃদ্ধ এর মাধ্যমে। একটি জ্যাকেট প্রায় আপনি 18 থেকে 20 লক্ষ টাকায় 2018 টাকা উপার্জন করতে পারেন এবং খুব অল্পদিনের মধ্যেই আধুনিক নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে পারবেন বলে আমি মনে করি।কেননা জ্যাকেট তৈরি করতে একটি মেশিন যথেষ্ট এবং 5 থেকে 10 জন দক্ষ শ্রমিক হলে দিনে 50 থেকে 100 টি প্যাকেট তৈরি করা যায় যার মূল্য প্রায় বাংলাদেশি টাকার নোটে টাকাতে পৌঁছাবে।সুতরাং বুঝতেই পারছেন এই জায়গা থেকে বাংলাদেশের মানুষ কত রেমিটেন্স এবং অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম।নিজের দেশকে সমৃদ্ধ এবং উন্নতি করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক মানের জ্যাকেট তৈরি করতে হবে এবং ভালো মানের পোশাক অতীব গুরুত্বপূর্ণ।এই কয়টি মেশিনের সাহায্যে আপনি প্রতিদিন প্রায় 50 থেকে 60 টি জ্যাকেট অনায়াসে তৈরী করতে পারেন।
জ্যাকেট রপ্তানিমুখী দেশ
সুইজারল্যান্ড কাতার চীন-জাপান কুয়েত মালোশিয়া সৌদি আরব নিউজিল্যান্ড থাইল্যান্ড ইরাক-ইরান ইত্যাদি বিভিন্ন নাম জানা অজানা বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে।
ওয়েট মেশিন
আপনাকে যে গেট তৈরি করতে হলে অবশ্যই জ্যাকেটের তুলার মাপ জানতে হবে কেননা আপনি যদি ভুল কিংবা কম বা বেশি তুলা দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার এই জায়গাটি অবশ্যই কোন প্রকার কাজে লাগবে না এবং নির্দিষ্ট বায়ার আপনাকে পছন্দ করবে না যার ফলে আপনার পোশাকটি নষ্ট হবে এবং আপনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।সুতরাং আপনার এই সার্কিট তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক মাপের দিতে হবে এবং সঠিক নায্য দাবী আপনাকে সে জ্যাকেট তৈরি করতে হবে।কেননা ভুল বছরের আপনি যদি এই ডাউনলোড পরিমাণ কমবেশি করে ফেলেন তাহলে আপনি এই পণ্যটি অবশ্যই বাড়াতে সমস্যা হবে এবং বায়াত যদি সেটি পছন্দ না করে তাহলে আপনার মার্কেটটি নষ্ট হয়ে যাবে সুতরাং আটটা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবেন।সুতরাং জ্যাকেট তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সঠিক মাপ এবং ন্যায্য ওজন দিয়ে আপনাকে সে জ্যাকেট তৈরি করতে হবে।
উপরের চিত্রে যে দুটি মেশিন গুলো দেখতে পাচ্ছেন এটি আমি যেখানে কাজ করি সেই ফ্যাক্টরির মেশিন।মেশিন গুলো অন্যান্য সাধারণ সৈনিকের তুলনায় খুব দ্রুতগামী এবং খুব অল্পসময়ের মধ্যে অনেক বেশি কাজ করা সম্ভব হয়ে থাকে বলে এটাকে দ্রুতগামী প্রিন্টিং মেশিন বলা হয়।এই মেশিনের সাহায্যে যে দেশে বরফ এবং তুষার ঝড় কিংবা অন্যান্য প্রচুর শীত করে সে সকল দেশে এই সকল জ্যাকেট রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারে এবং নিজেদের দেশকে রিমিক্স দিয়ে পরিপূর্ণ করতে পারে
মেশিন গুলো সাহায্যে খুব দ্রুত সময় এবং অল্প সময়ের মধ্যে আপনি আপনার নিজের পোশাকের গুণগতমান তৈরি করতে পারেন খুব সুন্দর হবে এবং নিজের পোষাক তৈরী করতে পারেন অনেক গুণগত মানের। এই দ্রুতগামী মেশিনের দাম প্রায় 18 থেকে 20 লক্ষ টাকা। যেটা একটি খুব সাধারন মানুষ ক্রয় করতে পারবে না কিংবা তার নিজের ফ্যাক্টরি স্থাপন করাতে পারবেনা।
বাংলাদেশের শতকরা 80 পার্সেন্ট রিমিক্স আসে এই পোশাক শিল্প কারখানা থেকে।সুতরাং এই পোশাকশিল্প কারখানার সাথে আমাদের নিজের জীবনকে সম্পৃক্ত করতে হবে এবং যাতে ভালো মানের পোশাক তৈরি করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।কেননা ভালো মানের পোশাক ছাড়া কখনোই ভালো দাম পাওয়া যায় না এবং আপনারা যদি ভাল মানের পোশাক তৈরি করতে সক্ষম না হন তাহলে কখনোই নিজের জীবনকে এবং নিজের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
পরিশেষে বলতে চাই সবাই ভালোভাবে কাজ করেন এবং সুন্দর জীবন যাপনে প্রত্যয় গড়ে তুলুন।তবেই হয়তো দেশের মানুষ এবং দেশকে সুখী এবং সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা সম্ভব হবে